#১. দই :
শরীর ঠান্ডা রাখতে কাজ করে দই। প্রতিদিন দই খাওয়ার অভ্যাস করুন। এক্ষেত্রে বেশি কার্যকরী হলো টক দই। দইয়ের তৈরি বোরহানি বা লাচ্ছিও খেতে পারেন। দই খেলে দূর হয় কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যাও।
#২. মেথি :
মেথি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী । মেথি শরীরকে ঠান্ডা রাখতেও সাহায্য করে । মেথি খাবার হজম করতে সাহায্য করে। এর অভ্যন্তরীণ পুষ্টিগুণ খাদ্যের বিষাক্ত পদার্থকে শরীরের উপর প্রভাব পড়া থেকে বিরত রাখে।
#৩. অ্যালোভেরা :
স্বাস্থ্যের পাশাপাশি ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী অ্যালোভেরার শরীরকে ঠান্ডা রাখার ক্ষমতাও রয়েছে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে অ্যালোভেরা জেলের শীতল প্রভাব রয়েছে। এই প্রভাব শরীরকে ঠান্ডা রাখার পাশাপাশি ত্বককে ময়শ্চারাইজ করতে সহায়ক হতে পারে
#৪. তরমুজ :
গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে যে ফল তার নাম হলো তরমুজ। এতে পানির পরিমাণ বেশি হওয়াতে শরীরের নানা উপকার করে থাকে। গরমে কয়েক টুকরো ঠান্ডা তরমুজ খেলে মিলবে প্রশান্তি।
#৫. শসা :
তীব্র গরমে স্বস্তি পেতে খেতে পারেন শসা। তরমুজের মতো শসায়ও আছে প্রচুর পানি। শসা খাওয়া যায় সালাদ কিংবা তরকারি হিসেবেও। শসা দিয়ে তৈরি ডিটক্স ওয়াটার শরীরে পানির ঘাটতি পূরণ ও বিষাক্ত উপাদান বের করে দিতে সাহায্য করে।
# ৬. কাঁচা আম :
কাঁচা আমে প্রচুর পটাশিয়াম থাকে। এ ছাড়া রয়েছে ভিটামিন সি ও ম্যাগনেসিয়াম, যা শরীর ঠান্ডা করতে সহায়তা করে। কাচা আম বা আমের জুস শুধু শরীরকে ঠাণ্ডাই রাখে না হজম শক্তিও বাড়ায়।
#৭. পুদিনাপাতা :
পুদিনা শরীর ঠান্ডা করার পাশাপাশি ক্লান্তি ও অবসাদ দূর করে। পুদিনাপাতা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন এ–তে পরিপূর্ণ। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এমন একটি উপাদান, যা অতিরিক্ত গরমে ত্বকের যে ক্ষতি হয়, তা পুষিয়ে দিতে সাহায্য করে। পেটের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা কমিয়ে খাবার হজমে সাহায্য করে।