1. [email protected] : Somoyer Nur : Somoyer Nur
  2. [email protected] : News VOB : News VOB
  3. [email protected] : SomoyerNur : Abdun Nur
২৯৫ ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে সোয়া ২ কোটি টাকা আত্মসাৎ,দুদকের মামলা | সম‌য়ের নুর ডট কম - সময়ের নুর
মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০২৩, ০৭:৩৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ শিরোনাম
লক্ষ্মীপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র এম এ তাহের মারা গেছেন | সময়ের নুর ডট কম বিয়ের দাবিতে প্রবাসীর বাড়িতে বিষ পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা | সময়ের নুর ডট কম লক্ষ্মীপুরে সূর্যমুখী চাষে কৃষকদের মুখে হাসি | সময়ের নুর ডট কম রামগঞ্জে ডোবা থেকে আব্দুল্যাহ নামক মানসিক রোগীর লাশ উদ্বার | সময়ের নুর ডট কম ডায়াবেটিস দূরে রাখার ৫ উপায় | সময়ের নুর ডট কম লক্ষ্মীপুরে স্বামীকে শিকলে বেঁধে স্ত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ | সময়ের নুর ডট কম নোয়াখালীর হাতিয়ায় ৬ষ্ঠ শ্রেনীতে পড়া মাদ্রাসাসা ছাত্রীকে ধর্ষনের অভিযোগ | সময়ের নুর ডট কম লক্ষ্মীপুরে আ.লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ২০, আটক ১১ হাতিয়াতে পর্যটন কেন্দ্রে তিন যুবতীকে ধর্ষণ চেষ্টা: সংবাদ প্রকাশের পর আটক-১ | সময়ের নুর ভট কম খাওয়ার পর যেসব ভুল করলে হতে পারে বড় বিপদ ! | সময়ের নুর ডট কম

২৯৫ ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে সোয়া ২ কোটি টাকা আত্মসাৎ,দুদকের মামলা | সম‌য়ের নুর ডট কম

প্রতিনিধি'র নাম
  • আপডেটের সময় : শুক্রবার, ১০ জুন, ২০২২
  • ৩৪৫ বার পঠিত হয়েছে

বি‌শেষ প্রতি‌বেদক :

ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে বগুড়ার গাবতলীতে সরকারি বরাদ্দের প্রায় ২ কোটি ৩১ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা হয়েছে সাবেক উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) আবদুল আলীমের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার (৯ জুন) দুদক বগুড়া সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. মনিরুজ্জামান বাদী হয়ে এ মামলা করেন। মামলার বিষয়টি বাদী নিজে নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে উপজেলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের টিআর কাবিখা-২ এবং জেলা প্রশাসকের বরাদ্দের ৪৭৪টি কাজে প্রতারণার অভিযোগ ওঠে। অনুসন্ধানে ২৯৫টি প্রকল্পের অর্থ আত্মসাতের তথ্যের ভিত্তিতে এই মামলা করে দুদক। অভিযুক্ত আব্দুল আলীম গাবতলীর সাবেক প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) ছিলেন। বর্তমানে তিনি নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার পদে রয়েছেন।

গাবতলী উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় ২০১৭-১৮ অর্থবছরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের টিআর কর্মসূচির আওতায় ২৮০টি প্রকল্পের বরাদ্দ আসে। এর মধ্যে ২৭৮টি প্রকল্পের কাজ করা হয়েছে বলে দেখানো হয় ব‌লে দুদক সূত্রে জানা যায়।

এছাড়া জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে গাবতলী পিআইও দপ্তরে আরও ২০০টি প্রকল্পর বরাদ্দ দেওয়া হয়। এ বরাদ্দের মধ্যে ১৯৬টি প্রকল্পের কাজ দেখানো হয়। এসব প্রকল্পের প্রতিটির জন্য ৭৮ হাজার ২০২ টাকা বরাদ্দ ছিল।

২০২০ সালে ওই অর্থবছরের কাজ হওয়া প্রকল্পগুলো নিয়ে গাবতলী উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অর্থআত্মসাতের একটি অভিযোগ ওঠে।

পরবর্তীকালে দুদক আটটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় দ্বৈবচয়ন পদ্ধতিতে ২৯৫টি প্রকল্প যাচাই করে। এতে এসব কাজের কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। অনেকক্ষেত্রে ভুয়া প্রকল্প ও সভাপতির নাম-ঠিকানা ব্যবহার করা হয়েছে। এভাবে ২৯৫টি প্রকল্পের ২ কোটি ৩০ লাখ ৬৯ হাজার ৭৯৩ টাকা আত্মসাতের সত্যতা পাওয়া যায়।

দুদকের উপ-পরিচালক মনিরুজ্জামান এ বিষয়ে বলেন, আব্দুল আলীমের বিরুদ্ধে ২ কোটি ৩০ লাখ ৬৯ হাজার ৭৯৩ টাকা আত্মসাতের তথ্য-প্রমাণ পাওয়া গেছে। এতে দণ্ডবিধি ৪০৯ ধারাসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করায় তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।

এ বিষয়ে পিআইও আবদুল আলীমের সঙ্গে সোনাইমুড়ি উপজেলার অফিসিয়াল মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করে বন্ধ পাওয়া যায়।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved SOMOYERNUR
Theme Customized BY LatestNews