1. rajubdnews@gmail.com : Somoyer Nur : Somoyer Nur
  2. abdunnur9051@gmail.com : SomoyerNur : Abdun Nur
বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৩, ০৭:১১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ শিরোনাম
ঋণ-আমানতের সুদহারে সীমা তুলে নিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক | সময়ের নুর ডট কম লক্ষ্মীপুরের বশিকপুরে স্ত্রী-সন্তানদের আটকে রেখে ঘরে আগুন, প্রাণ গেলো দুজনের | সময়ের নুর ডট কম লক্ষ্মীপুরে বিচারকের নির্দেশে কাঠগড়ায় আসামিকে থাপ্পড়! | সময়ের নুর ডট কম নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ১০ শয্যার আইসিইউ ইউনিট চালু | সময়ের নুর ডট কম লক্ষ্মীপুরে চন্দ্রগঞ্জে কাভার্ডভ্যান-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১ | সময়ের নুর ডট কম পূর্ব বিরোধের জেরে ‘লোক ভাড়া করে’ প্রতিবেশীর ঘরে ডাকাতি পুরোনো শীতের কাপড় ও লেপ-কম্বল ব্যবহারের আগে যা করবেন | সময়ের নুর ডট কম সাংবাদিকদের সাথে লক্ষ্মীপুর সদর-৩ আসনে আ.লীগের এমপি প্রার্থীর মতবিনিময় | সময়ের নুর ডট কম ষষ্ঠ-সপ্তম শ্রেণির সামষ্টিক মূল্যায়নের সময়সূচি পেছালো | সময়ের নুর ডট কম রাজধানীতে ১০ দিনে গ্রেফতার ১৮৮৪ | সময়ের নুর ডট কম

লক্ষ্মীপুরে মালিক তার ১৮ শতাংশ জমি ফিরে পেয়েছে ৩১ বছর পর

প্রতিনিধি'র নাম
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী, ২০২০
  • ১৯৪ বার পঠিত হয়েছে

নিজস্ব প্রতিন‌িধি :

লক্ষ্মীপুর জেলা শহরের দক্ষিণ তেমুহনী এলাকার মাহমুদ হোসেন নামে এক ব্যক্ত‌ি দীর্ঘ ৩১ বছর আইনি লড়াই চালিয়ে  ১৮ শতাংশ জমির বৈধ মালিকানা ফিরে পেয়েছে ।

বৃহস্পতিবার (০৯ জানুয়ারি) সকাল ১০টা থেকে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায়ে পুলিশের সহযোগীতায় অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদে ওই জমিতে অভিযান চালানো হয়।

এসময় বিপুল সংখ্যক পুলিশ উপস্থি ছিলো। আদালতের রায়ে জমির প্রকৃত মালিক মাহমুদ হোসেন বিএডিসির সাবেক ব্যবস্থাপক (খামার)।

গোরাঙ্গ চন্দ্র নামে এক ব্যক্তি ও তার ওয়ারিশগণ দীর্ঘ সময় ধরে জমিটি অবৈধভাবে তাদের দখলে রেখেছেন।

জানা গেছে, লক্ষ্মীপুর পৌরসভার দক্ষিণ তেমুহনীর ৭৫ নং সমসেরাবাদ মৌজার জিলা জরিপি ৩৫৪ নং খতিয়ান ও এমআর ৩৪১ নং এর জমা খারিজ খতিয়ান নং ৭৪১, ৭৪২, ২২৯৮, ও ১৮১৭ অধীন ১০৮০ দাগে ১৮ শতাংশ জমির মালিক মকছুদুর রহমান নামে এক ব্যক্তি।

তিনি একজন সরকারী চাকুরীজীবি ছিলেন। ১৯৮৮ সালে পৌরসভার অনুমতি নিয়ে ওই জমিতে ব্যাণিজ্যিক ইমারত নির্মাণ করতে গেলে রাতের আঁধারে জমিটি জোরপূর্বক নিজেদের দাবি করে দখল করে নেয় গোরাঙ্গ চন্দ্র নামে আরেক ব্যক্তি।

১৯৯০ সালে মকছুদুর রহমান মারা গেলে তার ছেলে মাহমুদ হোসেন বন্টক ও উচ্ছেদের জন্য আদালতে দেওয়ানী মামলা দায়ের করেন। সহকারী জজ আদালতে (রামগঞ্জ, লক্ষ্মীপুর) ওই মামলার রায় হয় ১৯৯৭ সালের ২৫ জুন। রায়ে গোরাঙ্গ চন্দ্রকে অবৈধ দখলদার হিসেবে উল্লেখ করে বাদিকে জমি বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য বলা হয়।

কিন্তু রায়ের বিরুদ্ধে জেলা জজ আদালতে আপিল করে বিবাদী পক্ষ। ২০০১ সালে সেটিও খারিজ হয়ে যায়। ২০০২ সালে বিবাদী উচ্চ আদালতে গেলে ২০০৮ সালে সেটিও খারিজ হয়। এভাবে পর পর ১২ টি মামলায় হেরে যায় বিবাদী পক্ষ।

জমির মালিক মাহমুদ হোসেন বলেন, ৩১ বছরে ১২টি মামলার রায় বিজ্ঞ আদালত আমার পক্ষে দেয়। বর্তমানে চুড়ান্ত জারিকৃত ডিক্রি অনুযায়ী উচ্ছেদ ও খাস দখলের জন্য গেল ১৯ সেপ্টেম্বর মূল কোর্ট সহকারী জজ আদালতে (রামগঞ্জ/লক্ষ্মীপুর) পিটিশন দাখিল করি। এর পরিপেক্ষিতে বৃহস্পতিবার অবৈধ দখল উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved SOMOYERNUR
Theme Customized BY LatestNews